Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Test link

হানিফা-কয়রাপরীর সংক্ষিপ্ত কাহিনী

হানিফা-কয়রাপরীর কাহিনী

মদিনা থেকে হানিফা সঙ্গীসহ মৃগয়ায় গেলেন। মৃগয়াস্থলে সহীরামের রাজকন্যা জয়গুণের সাথে হানিফার সাক্ষাৎ ও সংগ্রাম হয়। জয়গুন দ্বৈরথে পরাভূত হয়ে হানিফাকে পতিরূপে বরণ করেন। দিগ্বিজয়ে বের হয়ে হানিফা পথে এক দুর্বৃত্তের কবলে পড়ে বিপদগ্রস্ত হন; হানিফা কৌশলে দুর্বৃত্ত রাজাকে হত্যা করেন এবং মন্ত্রীকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত ও সিংহাসনে প্রতিষ্ঠিত করেন। জনুদ শাহের উদ্যানে হানিফা-জয়গুণের পুনর্মিলন হয়। তাঁরা জদ শাহকে পরাভূত করে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেন। জনুদ শাহের উদ্যানে কয়রাপরী প্রথমে হানিফাকে নিদ্রিতাবস্থায় দেখা দেয়।

হানিফা এম্রান দেশে গিয়ে উপস্থিত হয়। তিনি এদেশের দুই দুর্ধর্ষ ভগ্নীকে যুদ্ধে পরাভূত করে তাদের ভ্রাতা এম্রানকে রাজ্যদান করেন। এম্রানকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত এবং তাঁর সঙ্গে মিত্রতা স্থাপন করে হানিফা সহীরামের রাজ্যে প্রবেশ করেন। সহীরামের চক্রান্তে হানিফা এক কূপে পড়ে বন্দী হন; কিন্তু জয়গুণ অচিরেই তাঁকে উদ্ধার করে এম্রান শাহের রাজ্যে আশ্রয় গ্রহণ করেন। এখানে এক সুরম্য ভবনে বিশ্রামকালে কয়রাপরী হানিফাকে নিয়ে স্বীয় পিতৃরাজ্য রোকাম শহরে চলে যায়। হযরত আলীর চেষ্টায় এবং রসূলের ‘কুদরতি সংবাদে' নিরুদ্দিষ্ট হানিফার ঠিকানা জানা যায়। জয়গুণ মোকাবিলকে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে উদ্ধার করতে এগিয়ে যান। পথে মিন্নাজ শাহের সাথে জয়গুণের ও পার্শ্ববর্তী রাজ্যের অধিপতি দুর্মকের সঙ্গে যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। উভয়ের মধ্যে প্রচন্ড যুদ্ধ হয়।

কাহিনীটি এখানে খণ্ডিত । একটি বিচ্ছিন্ন পত্রে আছে, জয়গুণ শাহপরীর কাছে আত্মপরিচয় দেন। শাহপরী কয়রাপরীর পিতা। কয়রাপরী হানিফাকে হরণ করে বন্দী করে রেখেছে সেকথাও তাঁর কর্ণগোচর করেন। পরের ঘটনা অনুমিত হয় যে, শাহপরীর চেষ্টায় জয়গুণের সঙ্গে হানিফার পুনর্মিলন হবে এবং হানিফা সস্ত্রীক মদীনায় প্রত্যাবর্তন করবেন।

Full Stack Web Developer & Content Creator

Post a Comment

NextGen Digital Welcome to WhatsApp chat
Howdy! How can we help you today?
Type here...