ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১)
বিবিসির জরিপে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় ৮ম স্থান প্রাপ্ত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উনবিংশ শতকের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক, গদ্যকার, মানবতাবাদ, কর্মবাদ ও ইহলৌকিক চিন্তা-চেতনার প্রতি আস্থাশীল একজন ক্ষণজন্মা বাঙালি। তিনিই প্রথম বাংলা লিপি সংস্কার করে তাকে অর্থবহ করে তোলেন। বাংলা গদ্যের সার্থক রূপকার তিনিই ।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের সাহিত্যকর্ম
| সাহিত্যিক উপাদান | সাহিত্যিক তথ্য |
|---|---|
| জন্ম | ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৮২০ সালে পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামের এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন । |
| পিতা ও মাতা | তাঁর পিতা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ও মাতা ভগবতী দেবী। |
| উপাধি | ঈশ্বরচন্দ্রের পারিবারিক উপাধি- ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় । তাঁর ছদ্মনাম- কস্যচিৎ উপযুক্ত ভাইপোস্য । তিনি ‘ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা' নামে স্বাক্ষর করতেন। সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য তিনি মাত্র ১৯ বছর বয়সে সংস্কৃত কলেজ থেকে ১৮৩৯ সালে ‘বিদ্যাসাগর' উপাধি লাভ করেন। |
| কর্মজীবন | তিনি ২৯ ডিসেম্বর, ১৮৪১ সালে মাত্র ২১ বছর বয়সে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান পণ্ডিত হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন এবং সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। |
| সম্পাদনা | তার সম্পাদিত পত্রিকা ‘সর্বশুভকরী' (১৮৫০)। |
| বাংলা গদ্যে অবদান | তিনি বাংলা গদ্যে যতি বা বিরাম চিহ্নের প্রথম ব্যবহার করেন। বাংলা গদ্যের জনক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। তিনি বাংলা গদ্যকে গতিশীল করে প্রাণদান করেছেন। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পণ্ডিতগণ ও রামমোহন রায়ের বাংলা গদ্য রচনার প্রয়াস প্রশংসনীয়, কিন্তু তা ছিল অপূর্ণ। বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যকে সুললিত শব্দবিন্যাস, পদবিভাগ ও যতি সন্নিবেশে সুবোধ্য ও শিল্প গুণান্বিত করে তোলেন। বাংলা গদ্যের অন্তর্নিহিত ধ্বনিঝংকার ও সুরবিন্যাস তিনিই প্রথম উপলব্ধি করেন, বাংলা গদ্যপ্রবাহ সমৃদ্ধির জন্য তিনি তাঁর গদ্যে ‘উচ্চবচ ধ্বনিতরঙ্গ' ও ‘অনতিলক্ষ্য ছন্দস্রোত' সৃষ্টি করেন এবং বাংলা গদ্যের শ্বাসপর্ব ও অর্থপর্ব অনুসারে ভাগ করে, সেখানে যতি চিহ্ন প্রয়োগ করে বাংলা গদ্যেকে তিনি সাহিত্যগুণ সম্পন্ন ও সর্বভাব প্রকাশক্ষম করেছিলেন বলেই তাকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে বাংলা গদ্যের ‘প্রথম শিল্পী' বলে অভিহিত করেন। |
| আন্দোলন | ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিধবা বিবাহ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। তিনি ‘বিধবা বিবাহ প্রচলিত হওয়া উচিত কি না এতদ্বিষয়ক প্রস্তাব' (১৮৫৫), ‘বহুবিবাহ রহিত হওয়া উচিত কি না এতদ্বিষয়ক বিচার' (১৮৭১, ৭৩) প্রভৃতি গ্রন্থের মাধ্যমে বিধবা বিবাহের শাস্ত্রীয়তা এবং বহুবিবাহ প্রথার অশাস্ত্রীয়তা প্রমাণ করেন। তাঁর প্রচেষ্টায় ‘বিধবা বিবাহ আইন' পাশ হয় ২৬ জুলাই, ১৮৫৬ সালে। এ বছরই ৭ ডিসেম্বর প্রথম কলকাতায় বিধবা বিবাহ হয় সংস্কৃত কলেজের সাহিত্যের অধ্যাপক শ্রীশচন্দ্র বিদ্যারত্বের সাথে কালীমতী দেবীর। তিনি এ বিয়ের যাবতীয় খরচ বহন করেন। ১৮৭০ সালে তাঁর পুত্র নারায়ণচন্দ্রের সাথে ভবসুন্দরী দেবী নামে এক বিধবার বিবাহ দেন । |
| বাংলা ভাষার প্রথম মৌলিক গ্রন্থ | বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম মৌলিক গ্রন্থের নাম ‘প্রভাবতী সম্ভাষণ' (১৮৬৩): এটি একটি শোঁকগাথা। বন্ধুর বালিকা কন্যা প্রভাবতীর মৃত্যুশোকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এটি রচনা করেন। . |
| প্রথম গ্রন্থ | ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থের নাম ‘বেতালপঞ্চবিংশতি' (১৮৪৭): এটি তাঁর প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ এবং এটির প্রকাশের মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে নতুন যুগের সূচনা ঘটে। এটি হিন্দি ভাষায় লাল্লুজি রচিত ‘বৈতাল পচ্চীসী' থেকে অনূদিত। এতে তিনি যতি/বিরাম চিহ্নের সফল প্রয়োগ ঘটান। |
| অনুবাদ গ্রন্থ | ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অনুবাদ গ্রন্থগুলোর নাম:
|
| মেীলিক গ্রন্থ | ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৌলিক গ্রন্থগুলোর নাম:
|
| বিধবা বিবাহ বিষয়ক গ্রন্থ | ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বিধবা বিবাহ বিষয়ক গ্রন্থের নাম:
|
| ব্যাকরণ গ্রন্থ | ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ব্যাকরণ গ্রন্থের নাম:
|
| শিশুদের পাঠ্য বই | ঈশ্বরচন্দ্র রচিত শিশুদের জন্য পাঠ্য বই গুলোর নাম:
|
| মৃত্যু | ২৯ জুলাই, ১৮৯১ সালে কলকাতায় মারা যান । |
বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্নোত্তর
১. বাংলা লিপি সংস্কারে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন- [ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের অফিসার: ২১]
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- রামমোহন রায়
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২. 'শকুন্তলা'র অনুবাদক- [ ইসলামী ব্যাংকের ফিল্ড অফিসার: ২২]
- মোহিতলাল মজুমদার
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৩. প্রথম সাহিত্যিক গদ্যের স্রষ্টা কে ? [ ৪৫তম বিসিএস ]
- রাজা রামমোহন রায়
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায়
৪. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে কবে 'বিদ্যাসাগর' উপাধি দেওয়া হয় ? [ ভূমি মন্ত্রণালয়ের হিসাব নিয়ন্ত্রক: ২৩]
- ১৮৫১ সালে
- ১৮৪৭ সালে
- ১৮৩৯ সালে
- ১৯৪১ সালে
৫. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত ব্যাঙ্গাত্মক রচনা কোনটি ? [ক্ষুদ্র কৃষক উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের হিসাব রক্ষক: ২৩ ]
- ভ্রান্তি বিলাস
- কথামালা
- বোধোদয়
- ব্রজবিলাস
৬. শকুন্তলা কে অনুবাদ করেন ? [ ইসলামী ব্যাংক ফিল্ড অফিসার : ২৪ ]
- প্যারীচাঁদ
- বিদ্যাসাগর
- রামমোহন রায়
- অক্ষয় কুমার দত্ত
৭. ‘বিধবা বিবাহ আইন’ কত সালে পাশ হয় ? [ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক : ০৬]
- ১৮৫৫ সালে
- ১৮৫৬ সালে
- ১৮৫৭ সালে
- ১৮৫৮ সালে
৮. হিন্দু সমাজে বিধবা বিবাহের প্রবর্তক কে ? [ গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সহকারী প্রকেীশলী : ৯৯]
- রাজা রামমোহন রায়
- দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
- মিসেস সরোজিন নাইডু
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৯. বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম যতিচিহ্নের প্রচলন করেন কে ? [ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক : ০০]
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- প্যারীচাঁদ মিত্র
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
১০. বাংলা ভাষায় প্রথম গল্পধর্মী বই কোনটি ? [প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]
- রামায়ণ
- শকুন্তলা
- বেতাল পঞ্চবিংশতি
- বেদান্ত গ্রন্থ
১১. কোনটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের আত্মজীবনীমূলক লেখা ? [ ৩৮ তম বিসিএস ]
- স্মৃতি কথামালা
- আত্মচরিত
- আত্মকথা
- আমার কথা
১২. আধুনিক বাংলা গদ্যের জনক কে ? [ পিটিআই এর শিক্ষক : ১৯]
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- উইলিয়াম কেরী
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৩. বাংলা ভাষায় বিরাম চিহ্নের ব্যবহার কোন সালে থেকে শুরু হয় ? [জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর উপ-সহকারী পরিচালক : ০৭ ]
- ১৮৪৭
- ১৮৭৪
- ১৮৮৯
- ১৯২৩
১৪. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন গ্রন্থটি বাংলায় অনুবাদ করেন ? [ অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা : ০৪]
- হেক্টর বধ
- ইডিপাস
- মুখরা রমণী বশীকরণ
- ভ্রান্তিবলাস
১৫. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসারের পারিবারিক নাম কী ? [জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর উপসহকারী পরিচালক : ০১ ]
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
- ঈশ্বর শর্মা
- ঈশ্বরচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৬. বিধবাবিবাহ রহিতকরণে কে কলম যুদ্ধ শুরু করেন ? [ জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক : ০৯]
- রাজা রামমোহন রায়
- প্যারিচাঁদ মিত্র
- রাজীব লোচন মুখোপাধ্যায়
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
১৭. বাংলা গদ্য সাহিত্যের প্রথম শোকগাঁথা কোনটি ? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯]
- শকুন্তলা
- কপালকুণ্ডলা
- প্রভাবতী সম্ভাষণ
- সীতার বনবাস
১৮. ‘শকুন্তলা’ কার লেখা গ্রন্থ ? [ উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা : ১০]
- উইলিয়াম কেরি
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- রামরাম বসু
- চণ্ডিচরণ মুন্সি
১৯. ‘প্রভাবতী সম্ভাষণ’ কার রচনা ? [২১তম বিসিএস ]
- দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- রামমোহন রায়
- কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়
২০. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ‘ভ্রান্তিবিলাস’ কোন ধরনের রচনা ? [ যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের ক্রেডিট সুপারভাইজার : ১৯]
- কাব্যগ্রন্থ
- নাটক
- উপন্যাস
- অনুবাদগ্রন্থ
২১. শেক্সপিয়ারের নাটকের বাংলা গদ্যরূপ দিয়েছেন কে ? [ পিএসসি কর্তৃক নির্ধারিত ১২ টি পদ : ০১]
- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২২. ১৮৫৫ সালে বিদ্যাসাগরের লেখা কোন বইটি ক্লাসিক মর্যাদা লাভ করেছে ? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ( সিলেট ) : ০৫]
- শকুন্তলা
- সীতার বনবাস
- বর্ণপরিচয়
- ভ্রান্তিবিলাস
২৩. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের রামায়ণের 'অযোদ্ধা কাণ্ড' -এর বঙ্গানুবাদ কোনটি ? [প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯ ]
- ঋজুপাঠ(প্রথম ভাগ)
- ঋজুপাঠ(দ্বিতীয় ভাগ)
- বোধোদয়
- কথামালা
২৪. নিচের কোন গ্রন্থে প্রথম বিরাম/যতি চিহ্নের সার্থক প্রয়োগ করা হয় ? [ বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ড কোম্পানী সহকারী ব্যবস্থাপক : ১১ ]
- বেতাল পঞ্চবিংশতি
- সীতার বনবাস
- শকুন্তলা
- বেদান্ত গ্রন্থ
২৫. ঈশ্বরচন্দ্রকে কোন প্রতিষ্ঠান 'বিদ্যাসাগর' উপাধি করেন ? [ প্রাক-প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৪]
- ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ
- হিন্দু সমাজ
- সংস্কৃত কলেজ
- ব্রিটিশ সরকার
২৬. কোন গ্রন্থ প্রকাশের মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে নতুন যুগের সূচনা হয় ? [অর্থ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় সঞ্চয় পরিদপ্তরের সহকারী পরিচালক : ০৭ ]
- ভ্রান্তিবিলাস
- বেতাল পঞ্চবিংশতি
- প্রভাবতী সম্ভাষণ
- সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস
২৭. বাংলা গদ্যে প্রথম বিরাম চিহ্ন বা যতি চিহ্ন ব্যবহারের কৃতিত্ব কার ? [ পোস্টাল অপারেটর : ১৬]
- বিদ্যাসাগরের
- অক্ষয় কুমারের
- চণ্ডীচরণ মুন্সির
- কালিপ্রসন্ন সিংহের
২৮. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের পারিবারিক পদবী কোনটি ? [ বাংলাদেশ ব্যাংক সহকারী পরিচালক : ০৮]
- বিদ্যাসাগর
- চট্টোপাধ্যায়
- বন্দ্যোপাধ্যায়
- শর্মা
২৯. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মৌলিক রচনা কী ? [ পিএসসি কর্তৃক নির্ধারিত ১২ টি পদ : ০১]
- প্রভাবতী সম্ভাষণ
- জীবন চরিত্র
- বেতাল পঞ্চবিংশতি
- সীতার বনবাস
৩০. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ‘ভ্রান্তিবিলাস’ কোন নাটকের গদ্য অনুবাদ ? [ ২৩ তম বিসিএস]
- মার্চেন্ট অব ভেনিস
- কমেডি অব এররস
- দ্যা মিডসামার নাইটস ড্রিম
- টেমিং অব দ্যা শ্রু
৩১. কোনটি বিদ্যাসাগরের রচনা ? [ সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা : ০৭]
- রাজাবলী
- বত্রিশ সিংহাসন
- হিতোপদেশ
- শকুন্তলা
৩২. ‘বাংলা গদ্যের জনক’ বলা হয়- [৩১তম বিসিএস]
- উইলিয়াম কেরিকে
- রাজা রামমোহন রায়কে
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে
- প্যারিচাঁদ মিত্রকে
৩৩. 'বর্ণ-পরিচয়' এর লেখক কে ? [ থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা : ১৫]
- সতীনাথ বসাক
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- যোগীন্দ্রনাথ সরকার
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৩৪. বাংলা ভাষায় বাক্যের অর্থ উদ্ধারের সুবিধার্থে কে প্রথমে দাঁড়ি, কমা, সেমিকোলন ইত্যাদির প্রবর্তন করেন ? [ খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা : ০৪ ]
- উইলিয়াম কেরী
- প্যারীচাঁদ মিত্র
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৫. নিম্নোক্ত কোন রচনাটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ? [স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন বহিরাগমন ও পার্সপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক : ১১ ]
- প্রভাত সংগীত
- সন্ধ্যা সংগীত
- প্রভাবতী সম্ভাষণ
- প্রান্তিক
৩৬. কোনটি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের রচনা ? [ সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা : ০৭ ]
- হুতোম পেঁচার নক্সা
- কীর্তিবিলাস
- বেতাল পঞ্চবিংশতি
- শর্মিষ্ঠা
৩৭. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জন্মগ্রহণ করেন- [পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক : ১৪ ]
- ১৭৯৬ সালে
- ১৮০২ সালে
- ১৮২০ সালে
- ১৮৪৮ সালে
৩৮. বাংলা ভাষার প্রথম আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ কোনটি ? [ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক : ১৯]
- বঙ্কিমচরিত
- ঈশ্বরচন্দ্রচরিত
- রামায়ণচরিত
- বিদ্যাসাগরচরিত
৩৯. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ? [৪৩তম বিসিএস ]
- চৌবেরিয়া , নদীয়া
- কাঁঠালপাড়া গ্রাম , চব্বিশ পরগণা
- বীরসিংহ গ্রাম , মেদিনীপুর
- দেবানন্দপুর গ্রাম , হুগলি
৪০. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন শতকের মানুষ ? [ সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার : ১৬]
- ১৪ শতক
- ১৫ শতক
- ১৭ শতক
- ১৯ শতক
৪১. “বেতাল পঞ্চবিংশতি” কার রচিত গ্রন্থ ? [ পিএসসির সহকারী পরিচালক :১৬ ]
- ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
- বিহারীলাল চক্রবর্তী
- অক্ষয় কুমার দত্ত
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৪২. “অভিজ্ঞান শকুন্তলম” নাটকের রচয়িতা কে ? [ রাবি: ১০-১১]
- কালিদাস
- জয়দেব
- বিশাখা দত্ত
- ভট্র নারায়ণ
৪৩. কালিদাসের “অভিজ্ঞান শকুন্তলম” নাটকটি মূলত কোন ভাষায় রচিত ? [ রাবি : ০৯-১০]
- বাংলা ভাষায়
- হিন্দি ভাষায়
- সংস্কৃত ভাষায়
- ব্রজবুলি ভাষায়
৪৪. “একি শরীরের রুপ, নাকি রুপের শরীর” রাজা দুষ্মন্ত কোন গদ্যাংশে এই উক্তি করেন ? [ চবি (চ) : ১০-১১]
- হৈমন্তী
- বিলাসী
- শকুন্তলা
- অর্ধাঙ্গী
৪৫. শকুন্তলার পিতার নাম কী ? [রাবি : ০৯-১০ ]
- রাজ নারায়ণ
- চন্দ্রপাল
- গোপাল পাল
- মহর্ষি বিশ্বামিত্র
৪৬. বিদ্যাসাগরের রম্য রচনা কোনটি ? [জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে সহকারী পরিচালক :০৬ ]
- অতি অল্প হইল
- বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ
- মদ খাওয়া বড় দায়, জাত থাকার কি উপায়
- একেই কি বলে সভ্যতা