বন্দে আলী মিয়া (১৯০৬-১৯৭৯)
বন্দে আলী মিয়া ছিলেন প্রখ্যাত কবি, ঔপন্যাসিক, শিশু সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও চিত্রকর। তিনি তাঁর কবিতায় পল্লী প্রকৃতির সৌন্দর্য বর্ণনায় নৈপূণ্যের পরিচয় দিয়েছেন।
বন্দে আলী মিয়ার সাহিত্যকর্ম
| সাহিত্যিক উপাদান | সাহিত্যিক তথ্য |
|---|---|
| জন্ম | বন্দে আলী মিয়া ১৫ ডিসেম্বর, ১৯০৬ সালে পাবনার রাধানগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। |
| সম্পাদনা | তাঁর সম্পাদিত পত্রিকাগুলো হল: ‘কিশোর পরাগ’ , ‘শিশু বার্ষিকী’ , ‘জ্ঞানের আলো’ । তিনি ‘ইসলাম দর্শন' (১৯২৫) পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কাজ করতেন। |
| পুরস্কার ও সম্মাননা | তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৬২), একুশে পদক লাভ করেন। |
| কাব্যগ্রন্থ | তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থগুলো: ‘ময়নামতির চর' (১৯৩২): ২৬ জুলাই, ১৯৩২ সালে এ কাব্যের ভূমিকা লেখেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । ‘অনুরাগ’ (১৯৩২), ‘পদ্মা নদীর চর' (১৯৫৩), ‘মধুমতীর চর’ (১৯৫৩), ‘ধরিত্রী’ (১৯৭৫)। |
| শিশুতোষ গ্রন্থ | তাঁর রচিত শিশুতোষ গ্রন্থগুলো: ‘চোর জামাই’ (১৯২৭), ‘মেঘকুমারী’ (১৯৩২), ‘ মৃগপরী’ (১৯৩৭), ‘বোকা জামাই’ (১৯৩৭), ‘কামাল আতাতুর্ক' (১৯৪০), ‘ডাইনী বউ’ (১৯৫৯), ‘ রূপকথা ' (১৯৬০), ‘কুঁচবরণ কন্যা' (১৯৬০), ‘ছোটদের নজরুল (১৯৬০), ‘শিয়াল পণ্ডিতের পাঠশালা' (১৯৬৩)। |
| অন্যান্য সাহিত্যকর্ম | তাঁর রচিত অন্যান্য সাহিত্যকর্মসমূহ: উপন্যাস: ‘বসন্ত জাগ্রত দ্বারে' (১৯৩১), ‘শেষ লগ্ন (১৯৪১), ‘অরণ্য গোধূলি' (১৯৪৯), ‘নীড়ভ্ৰষ্ট' (১৯৫৮)। নাটক : ‘মসনদ' (১৯৩১)। গল্পগ্রন্থ : ‘তাসের ঘর' (১৯৫৪)। |
| বিখ্যাত পক্তি | ‘আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ।' (আমাদের গ্রাম) |
| মৃত্যু | তিনি ১৭ জুন, ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে রাজশাহীতে মারা যান । |
বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্নোত্তর
১. ‘ময়নামতীর চর’ কোন ধরনের রচনা ? [ কারা তত্ত্বাবধায়ক : ০৬ ]
- নৃত্য কাব্য
- কথা সাহিত্য
- কাব্য
- আঞ্চলিক উপন্যাস
২. ‘ময়নামতীর চর’ কাব্যটির রচয়িতা কে ? [প্রাক প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক (মিসিসিপি) : ১৩ ]
- যতীন্দ্রমোহন বাগচী
- হুমায়ুন কবীর
- রওশন ইজদানী
- বন্দে আলী মিয়া
৩. কবি বন্দে আলী মিয়া কোন জেলায় জন্মগ্রহণ করেন ? [ পূবালী ব্যাংক জুনিয়র অফিসার : ১৯ ]
- পাবনা
- কুষ্টিয়া
- সিলেট
- রংপুর